- অনমনস্ক হয়ে খাওয়া(Eating Amnesia):
খাওয়ার সময় পূর্ন মনোযোগ দিয়ে খান। খাওয়ার সময় টিভি দেখা, ফোনে কথা বলা , গান শোনা থেকে বিরত থাকুন। - অনিদ্রা:
অনিদ্রা বা অনিয়মিত ঘুম বেশী খাওয়ার কারণ হতে পারে তাই সঠিক সময়ে সঠিক পরিমাণে ঘুম পাড়ার চেষ্টা করুন। - আহার শেষে মিষ্টিমুখ :
অনেকের খাওয়া শেষে মিষ্টিমুখ করার অভ্যাস রয়েছে। এক্ষেত্রে ক্যালরিসমৃদ্ধ খাবারের (যেমন রসগোল্লা, মিষ্টিদই, কোমল পানীয়ের ) পরিবর্তে ফল-মুল খাওয়ার অভ্যাস করুন। - যেখানে সেখানে খাওয়া:
খাওয়ার প্রয়োজন মেটানোর জন্য যেখানে সেখানে যা পাওয়া যায় তার উপর ভরসা করবেন না। যেকোন পরিস্থিতিতে সঠিক খাবার খাওয়ার পরিকল্পনা করুন।
- 5.নিয়মিত কোমল পানীয়, এনার্জি ড্রিংক ও বিয়ার-শ্যাম্পেন পান করা:
বাজারে যেসব পানীয় পাওয়া যায় তার সবগুলোই প্রায় প্রচুর ক্যালরিসমৃদ্ধ। এক্ষেত্রে ফলের জুস তৈরি করে পান করতে পারেন। - 6.সকালের নাস্তা নিয়মিত না খাওয়া:
অনেকেই সকালে তেমন কিছু খান না। আবার কেউ কেউ ঘুম থেকে দেরি করে ওঠার কারণে সকালে খেতে পারেন না। এই না খাওয়া বরং তাদের ওজন বাড়ার জন্য দায়ী। - 7.শারিরিক কাজকে ঘৃণা করা:
অনেকেই শারিরীক কাজ করতে অসম্মানিতবোধ করেন বা চাকরি বা দাপ্তরিক কাজের চাপে কোন শারিরীক পরিশ্রম করতে পারেন না যা তাদের ওজন বৃদ্ধির জন্য দায়ী। ছোট-খাট ঘরোয়া শারিরীক কাজগুলো অন্ততপক্ষে করা উচিত। - 8. অলস-জীবন যাপন(Sedentary Life-style)
অনেকের মধ্যে আজকাল চরম অলসতা দেখা যায়। খাওয়া-দাওয়া টিভি দেখা, খেলা দেখা, সিনেমা দেখা এসবের মধ্যেই তাদের পুরো সময় কাটে। তারা কোন শারিরীক কাজ বা ব্যায়াম থেকে দূরে থাকেন। এরকম অলস-জীবন যাপন(Sedentary Life-style) অস্বাভাবিক ওজনের জন্য দায়ী। - 9. নিয়মিত খেলাধুলা বা ব্যয়াম থেকে বিরত থাকা
অর্থাৎ কোন ধরনের খেলাধুলা না করা। একইসাথে ব্যায়াম বা অনুশীলন থেকে বিরত থাকা। - 10. বেশী খাওয়ার প্রবণতা
বেশী খাওয়ার প্রবণতা এখন অনেকের মাঝে দেখা যায়। যদি এ প্রবণতার সাথে খেলাধুলা বা অনুশীলন না করা যোগ হয় তাহলে মুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশী থাকে।
রয়াল বাংলা ডেস্ক |
সবচেয়ে ক্ষতিকর 10 টি বদ-অভ্যাস যা আপনার ওজন অস্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য দায়ী |
সুস্বাস্থ্য ও অভ্যাস |
- royalbangla.com এ আপনার লেখা বা মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন এই এ্যড্রেসে [email protected]
পরবর্তী পোস্ট |
ইউরিন ইনফেকশন: কারণ ও প্রতিরোধের উপায় |