|
পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু |
কিভাবে স্বাস্থ্যস্মত উপায়ে ইদের খাবার উপভোগ করবেন ❓ |
ডায়েটিং |
|
পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন |
কেমন হবে আপনার ঈদের খাবার ব্যবস্থাপনা |
সুপারফুড |
|
পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু |
ত্বকের সমস্যায় উপকারী জাম |
ত্বকের যত্ন |
কোরবানি মুসলমানদের একটি পবিত্র এবাদত। কোরবানি করা হয় মহান আল্লাহ পাকের সন্তুষ্টির জন্য। কোরবানি আমাদের ত্যাগের শিক্ষা দেয়। কিন্তু কোরবানির সময় আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে কিছুটা পরিবর্তন হওয়ায় নানা রকম সমস্যায় পড়তে হয়। তারপর আছে তীব্র গরম। শরীরে হবে পানিশূন্যতা । আঁশযুক্ত খাবার খাওয়া হবে কম। ফলে এ সময় কোষ্ঠকাঠিন্য হবে বেশী। আর কোষ্ঠকাঠিন্যর জন্যই আমরা পায়ুপথ ও মলদ্বারের সমস্যায় ভুগি বেশী।
আর এ কারণেই এই কারণেই কোরবানির সময়ে পায়ুপথ ও মলদ্বারের সমস্যাগুলো বেশী হয়। এ সমস্যাগুলোর মাঝে সবচেয়ে বেশী হয়
• কোষ্ঠকাঠিন্য,
• মলদ্বার দিয়ে রক্ত যাওয়া, ও
• মলদ্বারে ব্যথা হওয়া।
অধিকাংশ মানুষই এই সমস্যায় ভোগে। আমাদের একটু সচতেনতাই এই সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি দিতে পারে।
কি সমস্যা হয়? পাইলস হলে-
• পায়খানার সাথে অথবা আগে বা পরে রক্ত যাবে।
• রক্ত একদম তরতাজা যাবে।
• ফুটা ফুটা হয়ে রক্ত যাবে অথবা পিচকারি দিয়ে যাবে।
• অনেক সময় শক্ত পায়খানা হলে পায়খানার গায়ে লাগানো থাকবে বা টিস্যু পেপারে রক্তের দাগ লাগানো থাকবে কিন্তু কোন ব্যথা সাধারনত থাকে না।
ফিসার হলেও—
• রক্ত যাবে কিন্তু খুবই অল্প পরিমানে যাবে।
• ফুটা ফুটা হয়ে যাবে না।
• পায়খানার গায়ে লাগানো থাকবে অথবা টিস্যু পেপারে রক্তের দাগ লাগানো থাকবে।
• কিন্তু প্রচণ্ড ব্যথা হবে।
• টয়লেট করতে ভয় হবে ব্যথার কারনে।
সমাধান কি?
অথচ আমরা একটু সাবধান হলে , খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করলে ও নিয়ম কানুন মেনে চললে আমরা খুব সহজেই এ সমস্যা গুলো এড়িয়ে চলতে পারি। তাই এই সময় আমাদের খাদ্যতালিকায় আনতে হবে কিছু পরিবর্তন।
• বেশী করে পানি খান ,বেল অথবা পেঁপের শরবত খান।
• প্রয়োজনে ঈসপগুলের ভুষি পানিতে ভিজিয়ে লেবু চিপে শরবত করে খাবেন।
• মৌসুমি ফলমূল যেমন আম, জাম, পেয়ারা বেশী বেশী খান।
• আঁশযুক্ত খাবার যেমন- শাক সবজি,ফলমূল বেশি খাবেন,মাংশ কম খাবেন।
• বেশি মসলাযুক্ত, ঝাল ও চর্বি জাতীয় খাবার খাবেন না।
• পানি বেশি খাবেন, সফট ড্রিংকস খাবেন না।
• নিয়মিত টয়লেট /মলত্যাগ করবেন।
• অপ্রয়োজনে অধিক সময় টয়লেটে বসে থাকবেন না।
• প্রয়োজনে পায়খানা নরমকারক ঔষধ খান।
• পায়খানা নরম রাখুন।
• বল প্রয়োগ করে পায়খানা করবেন না।
লেখক
ডাঃ মোঃ আশেক মাহমুদ ফেরদৌস
FCPS(surgery) FISCP(India) Ms(Colorectal Surgery) Bangabandhu Sheikh Mujib Medical Univarsity
Chamber:
নেক্সাস হাসপাতাল-ঢাকা রোড - ময়মনসিংহ
Contact:01796586561
www.facebook.com/Colorectal-Care-Dr-Md-Ashek-Mahmud-Ferdaus-911427482298482
গত বারের মতন এবারও করোনাকালীন সময়ে পবিত্র ইদ-উল-আজহা বা কোরবানির ইদ উদযাপীত হবে। ইদ মানেই আনন্দ তবে করোনা পরিস্থিতিতে ইদ আর দশটি ইদ থেকে ভিন্ন। তাই সর্বোচ্চ সচেতনতার সাথে আমাদের পালন করতে হবে ইদ উৎসব। কোরবানির পশু জবাই থেকে শুরু করে সংরক্ষণ পর্যন্ত সবক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যবিধি এবং হাইজিন মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। সংক্রমণ এড়াতে এ বিষয় গুলি যথাযথ ভাবে পালন করা গেলে আমরা উৎসবমুখর পরিবেশে ঝুঁকিমুক্ত হয়ে ইদ উদযাপন করতে পারবো।
ইদে আনন্দময় পরিবেশে প্রধান অনুষঙ্গ হলো ইদের খাবার। ইদের আনন্দকে বহুগুণ বাড়িয়ে তুলতে ইদের দিনগুলোতে নানা পদের মজাদার খাবারের আয়োজন করা হয়ে থাকে। হরেক রকম খাবারের সমারোহ থাকে সবার বাড়িতে। আর কোরবানির ইদে অন্যান্য খাবারের মধ্যে সবথেকে প্রাধান্য পায় মাংসের বিভিন্ন পদ৷ কোরবানির ইদে গরু, খাসি, মহিষ এমনকি উট উৎসর্গ করা হয় আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায়। স্বভাবতই এ সময় তাই মাংস তথা লাল মাংস খাওয়া হয় অন্যান্য সময় থেকে বেশি। ইদ উৎসবকে উপভোগ যেমন করতে হবে তেমনি খেয়াল রাখতে হবে স্বাস্থ্যের দিকে। সঠিক উপায়ে না খেলে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন ধরনের জটিলতা যেটা আপনার ইদের আনন্দকে অনেকটাই ম্লান করে দিতে পারে। এছাড়া যারা বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন তাদের বিশেষ সতর্কতার সাথে খাবার গ্রহণ করা প্রয়োজন। পরিমিত এবং সুষম উপায়ে খাবার গ্রহণ করলে মজাদার খাবার খেয়েও সুস্থ থাকা এবং ইদের আনন্দ উপভোগ করা সম্ভব। তার জন্য সঠিকভাবে মেনে চলতে হবে কিছু বিষয়।
সকালের স্বাস্থ্যকর খাবার - ইদে সকাল থেকেই উৎসবমুখর আমেজ শুরু হয়ে যায়। ইদে সব খাবারের স্বাদ নিতে চাইলে খাবারের বন্টন সুষম হতে হবে। সাধারণত দিনে-রাতে মিলিয়ে আমরা সারাদিনের খাবারকে ছয় ভাগে ভাগ করে খেতে বলি। সুতরাং আপনি সব খাবারই খেতে পারবেন সঠিক ভাগে ভাগ করে। কোরবানির ইদে সাধারণত পশু জবাই এবং বন্টনের পর অর্থাৎ দুপুর থেকে মাংসের প্রস্তুতি শুরু হয়। সে হিসেবে সকালের খাবারটা একটু হালকা খাবার দিয়ে শুরু করুন৷ আটার রুটির সাথে সবজি খেতে পারেন। অন্যান্য সময় থেকে একটু ভিন্ন ভাবে সবজি করতে পারেন যেমন পাঁচমিশালি সবজি অতবা সবজির ঘন্ট বা সবজির লাবড়া। আবার সবজি দিয়ে তৈরি করে নিতে পারেন সবজি খিচুড়ি। এতে করে ভিটামিন-মিনারেলস পেয়ে যাবেন সহজেই। যে খাবারই খান না কেন অবশ্যই সঠিক পরিমাণে খাবেন।
ইদের দুপুরে মজাদার খাবার - সারাদিনের ছয় বেলার খাবারের মধ্যে দুপুরের খাবারটি অন্য বেলার থেকে অধিক ক্যালরি সমৃদ্ধ হয়। অর্থাৎ উৎসবের আমেজে ক্যালরি রিচ বিশেষ খাবার গুলি আপনি দুপুরে খেতে পারবেন পরিমিত পরিমাণে। মাংস বা রেড মিটের আইটমে স্বাস্থ্যকর ভাবে প্রস্তুত করলে অনেকটা স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব এবং একি সাথে মাংসের আইটেম উপভোগ করাও সম্ভব। যেমন গরু বা খাসির মাংসের কাবাব করতে পারেন অথবা মাংসের সাথে সবজি যেমন পেঁপে, লাউ, গাজর, বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম ব্যবহার করে মজাদার মাংসের পদ তৈরি করে নিতে পারেন। কল তেল-মশলায় তৈরি করে নিতে পারেন মাংসের আইটেম গুলি। এছাড়া এ সময় মাংসের আইটেমের পাশাপাশি থাকে অন্যান্য হরেক রকম খাবার। বিশেষ খাবারকে স্বাস্থ্যকর করতে আপনি তৈরি করতে পারেন সবজি পোলাউ। চিকেন রোস্ট বা কোরমার বদলে করুন চিকেন গ্রিল বা চিকেন কাটলেট। ক্যালরি ভ্যালু কম থাকে বলে এগুলি অধিক স্বাস্থ্যসম্মত খাবার। অবশ্যই ফাইবার পেতে সালাদের আইটেম রাখবেন এবং লাঞ্চের পরে হাফ কাপ টকদই গ্রহণ করবেন যেটি হজম প্রক্রিয়া সহজতর করবে।
রাতে চাই হালকা খাবার - সারাদিনে নানা পদের বিশেষ খাবার দিনের ক্যালরি চাহিদার অনেকটাই পূরণ হয় যায়। তাই রাতে বেছে নিতে হবে অধিকতর হালকা খাবার। ইদের সময়ে ক্যালরি রিচ খাবার খাওয়া হয় বলে ক্যালরি ভ্যালু ব্যালান্স করতে শর্করা জাতীয় খাবার ব্যালান্স করা প্রয়োজন। এ সময় প্রয়োজন অনুযায়ী কার্ব বা শর্করার পরিমাণ কমাতে হলে সেটি রাতের খাবারে কমানো প্রয়োজন অর্থাৎ রাতে দিনের ভাগের থেকে কম কার্ব গ্রহণ করবেন সাথে মাছের একটি আইটেম রাখলে স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভালো। হতে পারে ফিস গ্রিল,বেকড ফিস বা ফিস কাটলেট। সাথে সবজি দিয়ে তৈরি সবজি চপ বা সবজির কাটলেট। রাতে মাছ এবং সবজি খাওয়াই স্বাস্থ্যকর। মাংসের আইটেম যদি খেতেই হয় তবে ঝোল-মশলা বাদে চর্বি ছাড়া মাংস খাবেন অথবা খেতে হবে মুরগির কোন স্বাস্থ্যকর আইটেম।
এছাড়া খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি কিছু সাধারণ বিষয় মেনে চলা জরুরি যেমন রাতের খাবার আটটার মধ্যে খেয়ে ফেলা, প্রতিটি মিলের মধ্যে ২-৩ ঘন্টা বিরতি দেয়া, খাবার পরে একটু হাঁটাহাঁটি করা, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া এবং পর্যাপ্ত ঘুম। এই অভ্যাসগুলি আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করবে।
লেখক
পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু
নিউট্রিশনিস্ট, বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস (উত্তরা ব্রাঞ্চ)
এক্স-ডায়েটিশিয়ান, ভাইবস হেল্থ কেয়ার বাংলাদেশ এবং বেক্সিমকো ফার্মা ডায়েট কেয়ার ডিভিশন
www.facebook.com/NutritionistMonia
রাত পোহালেই ঈদ। ঈদের দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ আদায় করে ধর্মপ্রাণ মুসলিমগন ব্যস্ত হয়ে পড়বেন কোরবানির পশু আল্লাহর নামে কোরবানি করতে। ঈদ-উল আজহার অন্যতম আকর্ষন হচ্ছে পশু কোরবানি । যার যার সাধ্যমত সবাই পশু কোরবানি করে থাকেন। বাড়িতে চলে বাহারি রান্নার ধুম। বাহারী নামের অনেক পদের রান্না হয়ে থাকে বাসায়।
আসলে ঈদেরদিন মাত্র একদিন হলেও এর রেশ থেকে যায় পরবর্তি কয়েকদিন । এই দিনগুলোতে আমরা মনের অজান্তেই কিছুটা বেশি খেয়ে ফেলি। যেটা মোটেও স্বাস্থ্যসম্মত নয়। আমাদের প্রত্যেকের শরীরে একটা নির্দিষ্ট চাহিদা আছে। আপনি চাহিদার অতিরিক্ত খেলে শরীরে কিছু ইমব্যালান্স তৈরী হতে পারে।
ঈদের দিনগুলোতে মুলত আমাদের মাংসটাই বেশি খাওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু এমনটা কখনোই নয় যে, ঈদের দিনগুলোতে আমাদের শরীরে মাংসের চাহিদা বেশি থাকে। বরং সেটা অন্যান্য দিনেরমতই থাকে। তাই আপনি অন্যান্য দিনেরমতই পরিমিত পরিমানে মাংস খাবেন। মাংসের সাদা চর্বি বর্জন করুন। এটা মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। আর ঈদ বলে শুধু মাংসই খাবেন এমনটা যেন নাহয়, সাথে অবশ্যই কিছু শাকসবজিও রাখুন। এতে খাবারটা ব্যালান্স হবে। খাবার যদি সুষম খাবার নাহয়, সেটা শুধু আপনার পেট ভরাবে মাত্র, আপনার শরীরের চাহিদা পুরন করবে না।
এসময় বাচ্চাদের দিকে একটু বাড়তি খেয়াল রাখতে হবে। কারন দেখা যায় যে, বেশিরভাগ বাচ্চারাই শাকসবজি পছন্দ করে না। আর ঈদের দিনগুলোতে তারা একেবারেই শাকসবজি খেতে চায় না। তাই একটু ধৈর্য ধরে হলেও আপনার বাচ্চাকে একটু শাকসবজি খাওয়ান। আপনার বাড়িতে হয়ত কোন কিডিনীর রোগী আছে বা হৃদ রোগের রোগী আছে অথবা ডায়াবেটিস ব্যাক্তি আছে অথবা অন্যকোন রোগযুক্ত ব্যাক্তি থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে তাদের দিকেও বাড়তি মনোযোগ দিন। তাদের জন্যও ঈদেরদিন তাদের খাদ্য তালিকা মেনেই রান্না করুন। যেন তিনি একদিন ইচ্ছামত খাবার খেয়ে দশদিন হাসপাতালে না থাকেন। তাই তাদের জন্যও বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন।
একদিনে কতটুকু মাংস খাওয়া যাবে?
এমন প্রশ্ন অনেকেই করে থাকেন। তবে এই প্রশ্নের উত্তরটা খুব জটিল। কারন প্রতিটা মানুষের শরীরে আলাদা আলাদা খাবার চাহিদা থাকে। একটু ভেবে দেখুন, আপনি একদিনে যতটুকু মাংস খাবেন, আপনার পাচ বছরের বাচ্চা কি ততটুকু মাংস খাবে? না, সেটা কখনই নয়। তবুও আমি আপনাদের একটু ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করি। ধরে নিচ্ছি যে, আপনি স্বাভাবিক ওজন উচ্চতার একজন পুর্নবয়স্ক মানুষ। ধরে নিচ্ছি আপনার স্বাভাবিক ওজন ৭৫ কেজি। তাহলে সেক্ষত্রে আপনি সারাদিনে মাংসের কোয়ালিটি ভেদে ৩০০ থেকে সর্বোচ্চ ৪০০ গ্রাম মাংস খেতে পারেন। তবে সেটা একবারেই খেয়ে নিবেন, এমনটা কিন্তু নয়। এটা সারাদিনে তিনবারে ভাগ করে খাবেন। সাথে প্রতিবেলায় অবশ্যই কিছু শাকসবজিও যেন থাকে। বাসায় মাংস বেশি আছে তাই বেশি খাবেন এমনটা যেন নাহয়। মনে করুন আপনার একটা গাড়ি আছে, যেটার টাংকিতে ২০ লিটার তেল ধরে। কোন একদিন তেল পাম্পওয়ালা আপনাকে বল্ল যে আপনার জন্য তেল ফ্রি। আপনি তেল ফ্রি পেয়েও কি আপনার গাড়িতে ২০ লিটারের বেশি তেল নিতে পারবেন? না, পারবেন না। কারন আপনার গাড়ির চাহিদায় হচ্ছে ২০ লিটার, তাই আপনি চাইলেও ২১ লিটার তেল নিতে পারবেন না। আপনাকে ২০ লিটার তেলই নিতে হবে। একইভাবে আপনি মাংস বেশি আছে বলেই যে বেশি খাবেন এটা যেন নাহয়। আপনিও আপনার শরীরের চাহিদা বুঝে খাবেন। শরীরের চাহিদা বুঝে খান, সুস্থ থাকুন ভাল থাকুন।
লেখক
পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন
চেম্বারঃ
সার্জিস্কোপ হাসপাতাল, ইউনিট-২, কাতালগঞ্জ, চট্টগ্রাম। প্রতি শুক্রবার থেকে বুধবার, সন্ধ্যা ৭ঃ০০ টা থেকে রাত ১০ঃ০০ টা পর্যন্ত।
সিরিয়ালের জন্যঃ ০১৭৬৪-৭৮৬৭৫৩
অনলাইন সেবা পাওয়ার জন্য
হোয়াটস এ্যাপ নম্বর-01533843123
www.facebook.com/Nutritionist.Iqbal
ফলের মধ্যে জাম খুবই সুস্বাদু একটি ফল, সেইসাথে এটি পুষ্টিগুনেও ভরপুর। স্বাস্থ্য উপকারিতার দিক থেকে অনকেই হয়তো জানেন না, জাম ত্বকের প্রদাহজনিত রোগের ক্ষেত্রেও বেশ উপাকারি। তৈলাক্ত ত্বক যাদের বা ব্রনের সমস্যায় যারা ভুগছেন তারা এই মৌসুমে প্রতিদিন জাম খেতে পারেন। গবেষণা বলে জামে থাকা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাংগাল প্রপারটি ব্যাকটেরিয়া এবং ফাংগাসের বিরুদ্ধে কাজ করে। তাই ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় এটি কার্যকর। তৈলাক্ত ত্বকের অধিকারী ব্যক্তি জাম খেলে উপকার পাবেন, দৈনিক পরিমাণ ১০০ গ্রাম।
অতিরিক্ত ভাজাপোড়া খাবার কিংবা ফাস্টফুড তৈলাক্ত ত্বকের জন্য ভিষণ মারাত্মক। কারণ এসব খাবার অয়েল সিক্রেশন বাড়ায়। তাই ত্বক ভালো রাখতে বেছে নিতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার। জামের জুসের বদলে গোটা জাম কিংবা জাম একটু মাখিয়ে খাওয়া বেশি স্বাস্থ্যকর।
লেখক
পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু
নিউট্রিশনিস্ট, বায়োজিন কসমেসিউটিক্যালস (উত্তরা ব্রাঞ্চ)
এক্স-ডায়েটিশিয়ান, ভাইবস হেল্থ কেয়ার বাংলাদেশ এবং বেক্সিমকো ফার্মা ডায়েট কেয়ার ডিভিশন
www.facebook.com/NutritionistMonia
- royalbangla.com এ আপনার লেখা বা মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন এই এ্যড্রেসে [email protected]