নির্দিষ্ট বাহ্যিক বা অভ্যন্তরীণ উদ্দিপনা ট্রিগার করে ফলে ব্যক্তির মধ্যে বিপদ, ব্যাথা বা শারীরিক সমস্যার হুমকি অনুভব হয় (আমার ক্ষতি হবে, শারীরিক অসুস্থ হয়ে যাব, সামলাতে পারব না ইত্যাদি)। ফলশ্রুতিতে তীব্র এংজাইটি হয়। এই
সাইকোলজিক্যাল থেরাপিতে ব্যক্তির উদ্বিগ্নতার ট্রিগার, হুমকির প্রত্যক্ষণগুলো, সেফটি আচরণ, নিজের প্রতি মনোযোগ ও এভয়ডেন্স আচরণগুলো এবং ভুল ধারনাগুলো তালিকা করতে হয়। সাইকোলিক্যাল থেরাপির মাধ্যমে আচরণগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে প্রশিক্ষন দেয়া হয়, পাশাপাশি হুমকি মূলক চিন্তা ও ভুল ধারনা চ্যালেঞ্জ করতে পারলে এংজাইটি কমে যায়। আক্রান্ত ব্যক্তিকে এই থেরাপি টেকনিক গুলো নিয়মিত প্রাকটিস করানোর মাধ্যমে এংজাইটি মুক্ত করতে সহায়তা করা হয়।
এই লেখকের সব লেখা পড়ুন নিচের লিংক থেকে।
www.royalbangla.com/jianur.kabir
লেখকঃ
জিয়ানুর কবির
ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট
বি-এস.সি (অনার্স), সাইকোলজি
পিজিটি (সাইকোথেরাপি)
এম.এস ও এম.ফিল (ক্লিনিক্যাল সাইকোলজি)।
কল্যাণ মানসিক হাসপাতাল
দক্ষিণ কল্যানপুর,মিরপুর রোড, ঢাকা
ফোন নম্বর:০১৭৪৮৭৮৭৮২৩
লেখকের সাথে যোগাযোগ করতে নিচের ফেসবুক পেইজে ক্লিক করুন
www.facebook.com/jianur.kabir