loading...









loading...

Royalbangla
ডাঃ গুলজার হোসেন
ডাঃ গুলজার হোসেন

রক্তদান ও রক্তপরিসঞ্চালন নিয়ে কিছু কথা

টিপস

আধুনিক সমাজে রক্তপরিসঞ্চালন সহজেই বাঁচিয়ে দিচ্ছে অসংখ্য মানুষের জীবন। এককালে সাধারণ রক্তক্ষরণেই মারা যেত অসংখ্য মানুষ।

মানব দেহে সফল রক্ত পরিসঞ্চালনের ইতিহাস খুব বেশিদিনের নয়। তবে এর প্রচেষ্টাটি দীর্ঘ।

রক্তপরিসঞ্চালনের ইতিহাসঃ

১৫৪২ সালে পোপ অষ্টম ইনোসেন্ট তরুন হবার আশায় তিন তরুনের শরীর থেকে রক্ত নিলেন নিজের শরীরে।হতভাগ্য পোপ মারা গেলেন, তারুন্য ফিরে পাওয়া হলোনা। বলা যায় এটাই ছিল রক্ত পরিসঞ্চালণের প্রথম উল্লেখযোগ্য প্রয়াস।

১৬৬৭ সালে ফরাসী বিজ্ঞানী জাঁ ব্যাপটিস্ট মানুষের শরীরে ভেড়ার রক্ত ভরলেন। মানুষটি মারা গেল। জাঁ ব্যাপটিস্ট খুনের দায়ে অভিযুক্ত হলেন। এরপর অনেকবছর থেমে ছিল রক্ত পরিসঞ্চালনের প্রচেষ্টা।

১৮১৮ সালে জেমস ব্লান্ডেল নামে এক ব্রিটিশ ডাক্তার তাঁর নিজের তৈরী ট্রান্সফিউশন সেট দিয়ে এক প্রসব পরবর্তী রক্তক্ষরণের রোগীর শরীরে রক্ত পরিসঞ্চালন করলেন। রক্ত দিলেন রোগীর স্বামী। রোগীটি বেঁচে গেল । সেই উৎসাহে জেমস সাহেব আরো কয়েকজন রোগীকে একই ভাবে রক্ত দিলেন। কিন্তু এদের অনেকেই মারা গেল। মানুষের কাছে রক্ত পরিসঞ্চালনের আসল রহস্যটি তখনো পরিষ্কার হয়নি।

১৯০১ সাল । কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার নামের একজন অস্ট্রিয়ান চিকিৎসাবিজ্ঞানী জানালেন রক্তের প্রধান তিনটি গ্রুপের কথা। এ, বি,ও গ্রুপ। এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের সাথে মেলেনা। গ্রুপ মিলিয়ে রক্ত দিলে তবেই পরিসঞ্চালন নিরাপদ হবে। ১৯৩০ সালে এই মহান বিজ্ঞানী নোবেল পান।

১৯৪০ সালে তিনি মানব জাতিকে এগিয়ে দিলেন আরেক ধাপ। বললেন রক্তের নেগেটিভ পজিটিভের কথা। এর নাম আর এইচ সিস্টেম।

রক্তদান ভাল নাকি মন্দঃ

রক্ত দেওয়া নিয়ে অনেকের মনে অনেক ভ্রান্ত ধারণা কাজ করে। রক্ত দিলে শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না। রক্ত দিলে শরীর শুকিয়ে যায়না, শক্তি নিঃশেষ হয়না৷ বরং রয়েছে নানা রকম উপকার। এতে একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সম্ভব।

গবেষণায় মিলেছে, নিয়মিত রক্ত দিলে বিশেষ কিছু ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। রক্ত দিলে শরীরে নতুন লোহিত কণিকা তৈরির হার বাড়ে। এতে অস্থিমজ্জার রক্ত উৎপাদন প্রক্রিয়া সক্রিয় থাকে।যাদের রক্তে আয়রনের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা রয়েছে, তাদের জন্য রক্তদান এক ধরনের চিকিৎসা৷ রক্ত দিলে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে , কারো কারো ক্ষেত্রে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। শরীরে হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, জন্ডিস, ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, এইচআইভি বা এইডসের মতো বড় কোনো রোগ রয়েছে কি না, সেটি রক্তদান উপলক্ষে জানা হয়ে যায়। এগুলো বাড়তি সুবিধা।বাংলাদেশে প্রতিবছর ছয়লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়। এর এক পঞ্চমাংশ আসে স্বেচ্ছা রক্তদাতাদের কাছ থেকে৷ আশার কথা যে স্বেচ্ছায় রক্তদানের হার দিন দিন বাড়ছে।

Blood Donation Rules

তবে কারা রক্ত দিতে পারবেন আর কারা পারবেন না, এ নিয়ে কিছু নির্দেশনা রয়েছে। সেগুলো দেখে নেওয়া যাক।

কারা রক্ত দিতে পারেনঃ

১৮ থেকে ৬০ বছরের যেকোনো শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ মানুষ রক্ত দান করতে পারবেন। (কোন কোন দেশের গাইড লাইনে ৭০ বছর পর্যন্তও অনুমোদন দেওয়া হয়।)

যাদের ওজন ৫০ কিলোগ্রাম কিংবা তার বেশি তারা রক্ত দিতে পারবেন। (কোন কোন ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৪৫ কেজি পর্যন্ত গণ্য করা হয়)

কোনো ব্যক্তি একবার রক্ত দেওয়ার চার মাস পর আবার রক্ত দিতে পারেন।

কারা রক্ত দেবেন নাঃ

রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম থাকলে (পুরুষের ন্যূনতম ১২ গ্রাম/ ডে.লি. নারীদের ১১ গ্রাম/ডে.লি.), রক্তচাপ ও শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক না থাকলে রক্ত দেওয়া উচিত নয়।

শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ অ্যাজমা, হাঁপানি যাদের রয়েছে তারা রক্ত দিতে পারবেন না।

রক্তবাহিত রোগ, যেমন—ম্যালেরিয়া, সিফিলিস, গনোরিয়া, হেপাটাইটিস, এইডস, চর্মরোগ থাকলে রক্তদান করা যায় না।

হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও বাতজ্বর থাকলে রক্ত দেওয়া যায়না

নারীদের মধ্যে যারা গর্ভবতী এবং যাদের ঋতুস্রাব চলছে তারা রক্তদান করতে পারবেন না৷

সন্তান জন্মদানের পরবর্তী এক বছর পর্যন্ত রক্তদান করা উচিত নয়।

যারা কোনো বিশেষ ধরনের ওষুধ ব্যবহার করছেন, যেমন- অ্যান্টিবায়োটিক, কেমোথেরাপি, হরমোনথেরাপি ইত্যাদি তারা রক্তদান করবেন না৷

যাদের ছয় মাসের মধ্যে বড় কোনো অপারেশন বা বড় কোনো দুর্ঘটনা হয়েছে তারা রক্তদান করতে পারবেন না।

নিকটাত্মীয়র রক্ত- ভাল নাকি মন্দঃ

এটা সাধারণভাবে মনে করা হয় যে নিকটাত্মীয়দের কাছ থেকে রক্ত নিতে পারলে সেটাই বেশি ভাল। কারণ এতে রক্তের শুদ্ধতা, রক্তদাতার সুস্থতা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়। এটা একধরণের প্রচলিত ধারণা। আসলে নিকটাত্মীয়দের থেকে রক্ত নিলে ট্রান্সফিউশন এসোসিয়েটেড গ্রাফট ভারসাস হোস্ট ডিজিজ (TA-GVHD) নামের একটি ভয়ংকর রোগের সম্ভাবনা থাকে। এই রোগ বিরল কিন্তু অত্যন্ত ভয়ংকর। মৃত্যু প্রায় নিশ্চিত। নিকটাত্মীয় বলতে আপন ভাই, বোন, মাতা,পিতা বা পুত্র কন্যা যাদের মধ্যে HLA মিলে যাবার সম্ভাবনা বেশি৷ এতে করে শরীর দাতার T cell কে নিজের বলে ভেবে নেয়। যা পরে গ্রহীতার শরীরে বেড়ে ওঠে এবং গ্রহীতার কোষ কলাকেই ধ্বংস করতে থাকে৷

অহেতুক পরিসঞ্চালন নয়ঃ

রক্ত পরিসঞ্চালন হবে শুধুমাত্র জীবন রক্ষা করবার৷ নিছক হিমোগ্লোবিন বাড়ানোর জন্য নয়৷ অপ্রয়োজনীয় পরিসঞ্চালন নানা রকম ঝুঁকি বাড়ায়। নানারকম জীবানু সংক্রমণ ছাড়াও আছে পরিসঞ্চালন জনিত কিছু জটিলতা৷ যা কোন কোন সময় মৃত্যুর কারণও হতে পারে। রক্ত দেওয়ার আগে কেন রক্ত দিচ্ছেন সেটা নিশ্চিত হওয়া জরুরি। বলা হয় হিমোগ্লোবিন ৭ গ্রাম/ডে. লি. এর নিচে না নামলে সাধারণত রক্ত দিতে হয়না। অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে এই নির্দেশনার উনিশ বিশ হতে পারে। কিন্তু মূল কথা ওটাই -শরীরে রক্ত নেবার আগে অন্তত দশবার ভাবুন।

লেখক

ডাঃ গুলজার হোসেন
বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল
চেম্বারঃ
বি আর বি হাসপাতাল পান্থপথ, ঢাকা।
www.facebook.com/gulzarhematologist

  1. royalbangla.com এ আপনার লেখা বা মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন এই এ‌্যড্রেসে [email protected]
পরবর্তী পোস্ট

লাল চাল বা ব্রাউন রাইস - এ নিয়ে যত কথা


আপনি কি নিজের অজান্তে আয়রন এর অভাবে ভুগছেন ?

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
থ‌্যালাসেমিয়া কি ? কেন হয় ?

ডাঃ সাঈদ সুজন
রক্ত কখন কেন কিভাবে দিবেন?

ডাঃ সাঈদ সুজন
রক্তদানের ১০টি উপকারিতা যা জানলে আপনি অবাক হবেন

ডা ফাতেমা জোহরা
রক্তশূণ্যতা কী? কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার।

ডাঃ গুলজার হোসেন
প্রসংগ:ব্লাড ক্যান্সার-প্রাথমিক ধারনা ও করণীয়

ডাঃ গুলজার হোসেন
রক্তদান ও রক্তপরিসঞ্চালন নিয়ে কিছু কথা

ডাঃ গুলজার হোসেন
ডেংগি ও প্লেইটলেট(ডেংগু নিয়ে কিছু ভ্রান্ত আতঙ্ক)

ডাঃ গুলজার হোসেন
আসুন থ্যালাসেমিয়াকে জানি

ডাঃ গুলজার হোসেন
বাবার জন্য সন্তানের রক্ত কতটুকু নিরাপদ?

ডাঃ গুলজার হোসেন,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতাল
রক্তের অসুখ পলিসাইথেমিয়া

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
হিমোফিলিয়া: রক্ত জমাট বাঁধা জনিত রোগ

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
লিম্ফোমাঃ রক্তের বিশেষ একপ্রকারের ক্যান্সার

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সিএমএল বা ক্রনিক মায়েলয়েড লিউকেমিয়া কি? করণীয় কি?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সুপারবাগ: মানবজাতির জন্য কতটা ভয়ংকর?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
শালগমের উপকারীতা।

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
ডালিম বা বেদানায় কতখানি আয়রন?

ডাঃ গুলজার হোসেন ,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট
সাধারণ মুলার অসাধারণ গুনাবলী

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
রান্নায় কেন তেল কম খাবেন...

পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা
কি কি খেলে রক্ত বাড়ে?

ডাঃ গুলজার হোসেন,বিশেষজ্ঞ হেমাটোলজিস্ট

প্লান্ট ফুড কেন ভালো?

Nusrat Jahan,Nutrition and Diet Consultant
সুস্বাস্থ্যের প্রথম সিক্রেট হলো পুষ্টি। পুষ্টিকর খাবার নিয়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও কার্যকর তথ্যটি হলো 'শাকসবজি ফলমূল বেশি করে খেতে হবে এবং মাংস জাতীয় খাবার কম খেতে হবে। '...............
বিস্তারিত

ফুটপাতে বিক্রিত শরবত কতটা নিরাপদ ??

পুষ্টিবিদ সিরাজাম মুনিরা,কনসালটেন্ট ডায়েটিশিয়ান
এই কাঠফাটা রোদের মধ্যে বাইরে বের হলেই রাস্তার পাশে পাশে সারি সারি শরবত, জুস, মাঠার ভ্যানের দেখা মিলে। কর্মব্যাস্ত মানুষ গরমে, পিপাসায় ক্লান্ত হয়ে ঢোক ঢোক করে এসব পানীয় খেয়েও নিচ্ছেন।............
বিস্তারিত

চোখের স্বাস্থ‌্য ভাল রাখতে যেসব খাবার খাওয়া জরুরী

ডায়েটিশিয়ান সিরাজাম মুনিরা
চোখের স্বাস্থ‌্য ভালো রাখতে রঙিন শাক-সবজি গুলো খাওয়ার ওপর জোর দেয়া হয় আমি এরকম একটি খাবারের রিভিউ এখানে প্রদান করছি......
বিস্তারিত

ইসবগুলের ভুসি ও কিছু ভ্রান্ত ধারনা

Dr. Md Ashek Mahmud Ferdaus
ইসবগুলের ভুসি কি?
এটি হচ্ছে plantago ovata নামক এক ধরনের উদ্ভিদের বীজ। বাংলাদেশ সহ উপমহাদেশের অনেক দেশেই এটা চাষ করা হয়। .....
বিস্তারিত

পাইলস কি পুরোপুরি ভাল হয়?

Dr. Md. Ashek Mahmud Ferdaus
এটা পাইলসে আক্রান্ত রোগীদের একটা খুবই common জিজ্ঞাসা। অনেকের ধারনা পাইলস ভালো হয় না। তাই এর চিকিৎসা করে লাভ নেই। আবার অনেকেই মনে করে বার বার হয় ...
বিস্তারিত

আলু খেলে কি মোটা হয় ?

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
আলু খাওয়া নিয়ে অনেকের মধ্যে অনেক দ্বিধা কাজ করে। আলু মানে শর্করা, খেলেই বুঝি মোটা হয়ে যাব...
বিস্তারিত

সাইনাস আর সাইনুসাইটিস, আসুন সহজে বুঝে নিই.

ডা: এস.এম.ছাদিক,ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী
স্বাভাবিক নিশ্বাস নিতে মনে হয় নাকে কি যেনো আটকে আছে,, আবার নাক দিয়ে পানিও পড়ে। গায়ে হালকা জ্বর ও আছে, আবার সাথে মাথা ব্যাথা। তিনি ডাক্তারের কাছে গেলেন, ডাক্তার বললেন, আপনার সাইনুসাইটিস হয়েছে,........
বিস্তারিত

হার্টের রোগ বা হার্ট এটাকের লক্ষণগুলো

রয়াল বাংলা ডেস্ক
আমরা অনেকেই জানি না আমাদের হার্টের রোগ আছে বা সমস‌্যা আছে। আসুন জেনে নেই কোন লক্ষণগুলো অবহেলা করা উচিত নয়। ..
বিস্তারিত

সময় অসময়ে মন খারাপ থাকলে যা করনীয়

পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী
শারীরিক ভাবে সুস্থ্য থাকার জন্য মানসিক ভাবে সুস্থ্য থাকাটাও সমান জরুরী। এখন বিশেষ করে করোনাকালে কিছু কিছু দেশে ---
বিস্তারিত

জরায়ু মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধে টিকা

ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য) এমএস (অবস এন্ড গাইনী)
জরায়ু মুখ এই ভাইরাস দ্বারা যৌনমিলনের সময় আক্রান্ত হয়। শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধ ক্ষমতার কারণে ৯৮% ক্ষেত্রে এই ভাইরাস আর থাকে না। ১-২% ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ মহিলাদের HPV থেকে যায়।......
বিস্তারিত

শরীরে অক্সিজেন কমে গেলে বুঝবেন যেভাবে

ডাঃ হাসনা হোসেন আখী
করোনাভাইরাসে সংক্রমিত রোগী বাড়িতে থাকুক বা হাসপাতালে, এ সময় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো তাকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা। তার রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা বা ঘনত্ব কমে যাচ্ছে কি না, খেয়াল করা।...............
বিস্তারিত

হঠাৎ উচ্চ রক্তচাপ ? জেনে নিন উচ্চ রক্তচাপ এর কারণ ও করনীয়

ডায়েটিশিয়ান সিরাজাম মুনিরা
পরীক্ষার হলে টেনশন,হঠাৎ মনে হলো ঘাড়টা ভার হয়ে এসেছে,চোখ ঝাপসা,অস্বস্তি বোধ।এমনটা ছাত্র বয়সেও হতে পারে।...
বিস্তারিত

দুধ খাওয়া কেন প্রয়োজন? দৈনিক কতটুকু দুধ পান করা উচিত?


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,

কমসময়ে ঘরে তৈরি রেস্তোরাঁ স্টাইলে ছোট মাছের চচ্চড়ি


পুষ্টিবিদ মুনিয়া মৌরিন মুমু

জ্বরে যেমন খাবার খাবেন


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা

নেতিবাচক আবেগ মোকাবেলা


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

ক্যান্সার ঝুকি হ্রাস করতে কেমন জীবন যাপন করা উচিত?


DR. MOHAMMAD MASUMUL HAQUE,Cancer Prevention Physician

দাঁতের চিকিৎসার খরচ এতো বেশী কেনো?


ডা: এস.এম.ছাদিক,ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী

তেলের বিকল্প রান্না পদ্ধতি


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী

সাপে কামড়ালে ওঝা নাকি ডাক্তার?


ডাঃ ইকবাল আহমেদ,সহকারী অধ্যাপক,বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগ

দাম্পত্য জীবন সুখি করবেন কিভাবে??


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

শিশুর অতিরিক্ত প্রোটিন গ্রহনের কুফল


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,

স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে বাচ্চা নিতে কোন সমস্যা হবে?


ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমএস (অবস এন্ড গাইনী)

১ চামচ তেলে EASY Fried Rice Recipe


পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী

ফোবিয়া বা ভয়ের তালিকা: কোন ফোবিয়াতে আক্রান্ত আপনি?


ডা. মুহম্মদ মুহিদুল ইসলাম,সায়েন্টিফিক অফিসার

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বমুখী বাজারে কিভাবে পুষ্টি চাহিদা পুরন করবেন?


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা

হিস্টেরিয়া একটি মানসিক সমস্যা।।


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

আক্কেল দাঁত কখন এবং কেন ফেলতে হয়?


ডা: এস.এম.ছাদিক,ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী

ডাব


পুষ্টিবিদ মোঃ ইকবাল হোসেন,পুষ্টি কর্মকর্তা

মাড়ির পাথর, প্রদাহ এবং মাড়ি থেকে রক্ত পড়া


ডা: এস.এম.ছাদিক,ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারী

পজিটিভ ব্যক্তিত্ব


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

দাম্পত্য জীবন সুখি করবেন কিভাবে??


জিয়ানুর কবির,ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিষ্ট

শিশুর অতিরিক্ত প্রোটিন গ্রহনের কুফল


নিউট্রিশনিস্ট সুমাইয়া সিরাজী,

স্বামী স্ত্রীর রক্তের গ্রুপ এক হলে বাচ্চা নিতে কোন সমস্যা হবে?


ডাঃ হাসনা হোসেন আখী,এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য),এমএস (অবস এন্ড গাইনী)

১ চামচ তেলে EASY Fried Rice Recipe


পুষ্টিবিদ জয়তী মুখার্জী

ফোবিয়া বা ভয়ের তালিকা: কোন ফোবিয়াতে আক্রান্ত আপনি?


ডা. মুহম্মদ মুহিদুল ইসলাম,সায়েন্টিফিক অফিসার