- শুধু পানি দিয়ে মুখ ধোয়া(দিনে ১০ বার)- অবিশ্বাস্য হলেও সত্য :
দিনে ১০ বার মুখ ধুয়ে ফল পেয়েছেন প্রতি ৫ জনে ৪ জন। মুখ ধোয়ার জন্য ফেসওয়াশ ব্যবহার করলে আরো ভাল ফল পাবেন কিন্তু দিনে মোট ৩ বারের বেশী ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন না। ব্রণ মুলত হয় মুখের ত্বকে তেল জমা হওয়ার কারণে । এছাড়াও মোবাইল ফোন ব্যবহারের কারণেও মুখে ব্রন ওঠে। কারণ এ তেলতেলে ত্বকে ময়লা ও ডেড স্কিন সেলস মিলে ব্রণ সৃষ্টি হয়। তাই ঘন ঘন মুখ ধুলে তেলতেলে ভাব বা ডেড স্কিন সেলস্ জমা হওয়া বা বাইরের ময়লা জমার সুযোগ পায় না। ১। রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই ভালো করে মুখ ধুবেন। ব্রণে হাত না লাগিয়ে আস্তে আস্তে মুখ ধুয়ে নিবেন।
২।সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্রণে হাত না লাগিয়ে আস্তে আস্তে মুখ ধুয়ে নিবেন।
৩।তিনবেলা খাওয়ার আগে ৪। মাঝ দুপুরে এবং বিকালে নাস্তা খাওয়ার আগে ৫। কর্মস্থল থেকে বাসায় ফিরে একবার ৬। কাজের মাঝে দুই বার । টানা দুই ঘন্টার বেশী মুখ না ধুয়ে থাকবেন না। । সম্ভব হলে মুখ বেশী ডলে ডলে না মুছে আপনা আপনি শুকাতে দিন। মুখ মোছার কাজে আলাদা ফেস টাওয়েল বা গামছা বা টিস্যু ব্যবহার করুন। মুখ মোছার গামছা বা টাওয়েল প্রতিদিন ভালভাবে ধুয়ে শুকিয়ে নিন। - মধু দিয়ে ব্রণ নিরাময়
একটি কটন বাডে এক ফোটা মধু নিয়ে আক্রান্ত স্থানে হালকা লাগিয়ে নিন। এক ঘণ্টা পরে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নিন। - লেবুর রস দিয়ে ব্রণ নিরাময়
ঘুমানোর আগে কটন বাডে লেবুর রস নিয়ে ব্রণসহ এর চারপাশে লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। এর অম্লত্ব ভাব আক্রান্ত স্থানকে দ্রুত সারিয়ে তোলে। - টুথপেস্ট দিয়ে ব্রণ সারানো
রাতে ঘুমানোর আগে ব্রণ এর চারিদিকে হালকাভাবে টুথপেস্ট লাগিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। সকালে দেখবেন ব্রণটি শুকিয়ে অনেক ছোট হয়ে গেছে। - পাতলা ফালি করে কাটা শসা
পাতলা ফালি করে কাটা শসা মুখে লাগিয়ে রাখুন প্রায় এক ঘণ্টা । শসা একটি অতি প্রচলিত ঘরোয়া ব্যবস্থা। শসা মুখের ত্বককে হাইড্রেট করে এর তেল ও ময়লা ও ব্যাক্টেরিয়াকে আলগা করে পরিষ্কার করে । ভাল ফল পেতে শসা ব্লেন্ড করে পেস্ট বানিয়ে নিন এবং এপ্লাই করুন। - পেপের ফেসওয়াস
পেপে ভাল করে বেটে বা ব্লেন্ড করে পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার এটি মুখমন্ডলে লাগিয়ে রাখুন আধঘন্টা । এটি শুধু ব্রণ নিরাময় নয় ত্বকের শুস্ক ও রুক্ষ ভাব দূর করে লাবণ্য ফিরিয়ে আনতে সহায়ক।
রয়াল বাংলা ডেস্ক |
ব্রণ সমস্যার ঘরোয়া সমাধান- সহজ এবং শতভাগ কার্যকরী |
রূপচর্চা |
- royalbangla.com এ আপনার লেখা বা মতামত বা পরামর্শ পাঠাতে পারেন এই এ্যড্রেসে [email protected]
পরবর্তী পোস্ট |
শারীরিক সুস্থতার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন জরুরি |